0

কার্টে কোনো বই নেই

product image page image
↑ একটু পড়ে দেখুন
ম্যাসেজ
(0 review)
Wishlist

Wishlist

৳৩২০ ৳৩৩০ ৩% ছাড়!
  • ৭ দিনের রিটার্ন পলিসি
  • ক্যাশ অন ডেলিভারি এভেইলেবল
  • স্টক:৫০টি কপি স্টকে আছে
ISBN 9789849512691
পৃষ্ঠা সংখ্যা 296
সংস্করণ ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা
বিবরণ ইসলাম এক নক্ষত্র, যার সংস্পর্শে সমস্ত আঁধার বিলীন হয়ে যায়, ঘোর অমানিশাও তাতে নিজেকে সঁপে দিয়ে আলোকোজ্জ্বল হয়। ইসলাম তো এমন এক জ্যোতিষ্ক, যা উৎসারিত হয়েছে আরশে আজিমের মহিমান্বিত
লেখকের নাম ড. মিজানুর রহমান আজহারি
পরিচিতি মিজানুর রহমান আজহারী (২৬ জানুয়ারি ১৯৯০) একজন বাংলাদেশি ইসলামি বক্তা, ধর্ম প্রচারক ও লেখক।[২][৩] তিনি ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।[৪][৫][৬] তিনি নিজেকে মধ্যমপন্থী ইসলামী আলোচক দাবি করেন এবং আলোচনা করে থাকেন।[৭][৮][৯][১০] প্রাথমিক জীবন মিজানুর রহমানের পিতা একজন মাদ্রাসা শিক্ষক ও মাতা গৃহিণী।[১১] ১৯৯০ সালের ২৬ জানুয়ারি ঢাকা জেলার ডেমরা থানায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস কুমিল্লা জেলার মুরাদনগরের পরমতলা গ্রামে।[৮] তিনি ছোট বেলা থেকে মাদরাসায় পড়াশোনা করেন। পরে তিনি আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি পান। মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার কারণে তার নামের সাথে ‘আজহারী’ উপাধি যুক্ত হয়েছে।[৮] মিজানুর রহমান ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন। তার দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে।[৮] শিক্ষাজীবন আজহারী দারুন্নাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসা থেকে যথাক্রমে ২০০৪ সালে দাখিল ও ২০০৬ সালে আলিম পাশ করেন। তিনি উভয় পরীক্ষাতেই বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডে মেধাতালিকায় শীর্ষ স্থান অধিকার করেন। ২০০৭ সালে ইসলামি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত মিশরীয় সরকারের স্কলারশিপ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। পরবর্তীকালে তিনি মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে তাফসির ও কুরআনভিত্তিক বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেন। সেখান থেকে গ্র‍্যাজুয়েশন শেষ করে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তার এমফিলের গবেষণার বিষয় ছিল ‘হিউম্যান এম্ব্রায়োলজি ইন দ্য হোলি কুরআন’ (পবিত্র কুরআনে মানব ভ্রূণবিদ্যা)। তারপর একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন।[৮][১২][১৩] তিনি ‘হিউম্যান বিহ্যাভিয়ারেল ক্যারেক্টারইসটিক্স ইন দ্য হোলি কুরআন অ্যান্ড অ্যানালিটিক্যাল স্টাডি’ (পবিত্র কুরআন ও বিশ্লেষণী গবেষণায় মানব আচরণগত বৈশিষ্ট্য)-এর ওপর ২০২১ সালের ডিসেম্বরের শেষের দিকে ভাইভার মাধ্যমে সফলভাবে পি.এইচ.ডি. গবেষণা সম্পন্ন করেন।[১৪][১৫][১৬][১৭] কর্মজীবন আজহারী ২০১০ সালে ইসলামি গজল ও কিরাত দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি এটিএন বাংলা টিভির একটি ইসলামি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে তিনি ওয়াজ-মাহফিল নিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।[১৮][১৯][২০][২১] বৈশাখী টেলিভিশনে ‘ইসলাম ও সুন্দর জীবন’ শিরোনামের একটি অনুষ্ঠান করেছেন।[৮] জনপ্রিয়তা ইসলাম ধর্মের অনুশাসন মেনে চলেও নিজেকে সমসাময়িকভাবে উপস্থাপন করা ও কুরআন-হাদিস বিষয়ক সহজ-সাবলীল ও গবেষণাধর্মী আলোচনার কারণে অল্প সময়ে তিনি বাংলাদেশের মুসলিম বিশেষত মুসলিম তরুণ সম্প্রদায়ের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তার মাহফিলে প্রায়শই তার মাধ্যমে বিভিন্ন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হন।[২২] তার তাফসির মাহফিলে সাধারণ মুসলিম ও তরুণদের ব্যাপক জনসমাগম দেখা যায়।[