0

কার্টে কোনো বই নেই

product image page image
↑ একটু পড়ে দেখুন
শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি (হার্ডকভার)
Wishlist

Wishlist

৳৪৭০ ৳৬৪০ ২৭% ছাড়!
  • ৭ দিনের রিটার্ন পলিসি
  • ক্যাশ অন ডেলিভারি এভেইলেবল
  • স্টক:২০টি কপি স্টকে আছে
ISBN 9789849747307
পৃষ্ঠা সংখ্যা 384
সংস্করণ 2024
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা
বিবরণ 'শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি'একটি হৃদয়স্পর্শী প্রেমকাহিনি। নিকিতার প্রথম প্রেম ছিল বসন্তের প্রথম কুঁড়ির মতো কচি, কোমল, আর অপরূপ সৌরভে ভরা। সেই নবীন অনুভূতি তার হৃদয়ে জাগিয়েছিল এক অপার্থিব শিহরণ, যেন কোকিলের প্রথম কুহুতান বা ভোরের আলোর প্রথম স্পর্শ। কিন্তু জীবনের নিষ্ঠুর বাস্তবতা সেই কোমল অনুভূতিকে নির্মমভাবে ছিন্নভিন্ন করে দিল। ক্ষত-বিক্ষত হৃদয় নিয়ে নিকিতা পালিয়ে গেল, যেভাবে একটি আহত পাখি তার ভাঙা বাসা ছেড়ে উড়ে যায় অজানার উদ্দেশে। প্রথম ভালোবাসা কী সত্যিই মুছে ফেলা যায় জীবনের পাতা থেকে? নাকি তা থেকে যায় হৃদয়ের অতল গভীরে, যেমন সমুদ্রের গর্ভে লুকিয়ে থাকে অমূল্য মুক্তা? সেই অনুভূতি কি মিশে যায় না রক্তের প্রতিটি কণায়, যেমন গোলাপের সুবাস মিশে যায় বাতাসে? সময়ের অমোঘ প্রবাহে নিকিতা ফিরে এল। এবার একজন আত্মবিশ্বাসী, তেজস্বী নারী হিসেবে। তার চোখে এখন দৃঢ় সংকল্পের আগুন, ঠোঁটে অদম্য সাহসের হাসি। সে এখন শুধু নিজেকেই ভালোবাসে, যেন একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ পর্বতশৃঙ্গ। 'শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি' এমন একটি উপন্যাস, যেখানে রয়েছে গভীর প্রেমের উষ্ণতা, দেশপ্রেমের উদাত্ত আহ্বান, এবং নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করার অদম্য আকাক্সক্ষা। এই উপন্যাসের প্রতিটি পাতায় ছড়িয়ে আছে গভীর আবেগের স্পন্দন, যা পাঠককে ভাবিয়ে তুলবে প্রেমের নিগূঢ় অর্থ ও ভাগ্যের অমোঘ লিখন নিয়ে
লেখকের নাম ইলমা বেহরোজ
পরিচিতি ইলমা বেহরোজ। ডাকনাম ইলমা। জন্ম ২০০৩ সালের ১৮ জুলাই। জন্ম স্থান নেত্রকোনা হলেও তার বেড়ে ওঠা সিলেটে। ছোটোবেলা থেকেই গল্প/উপন্যাসের প্রতি ছিল তার ভীষণ ঝোঁক। ক্লাসের ফাঁকে লুকিয়ে গল্পের বই পড়ার কারণে ‌গুরুজনদের তপ্তবাক ‌ও হজম করতে হয়েছে বহুবার। তবুও এই অভ্যাস কে কখনো বাদ দিতে পারেননি। সমাপ্ত গল্পকে নিজ কল্পনায় নতুনভাবে রূপ দেওয়া ছিল তার অন্যতম শখ। স্কুলের গন্ডি পেড়িয়ে একসময় তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার গল্পরাজ্যের সঙ্গে পরিচিত হোন। যেখানে সবাই নিজ ‌ চিন্তাশক্তি প্রয়োগ করে নিজ লেখাকে আক্ষরিক রূপ দিয়ে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়। তাৎক্ষণিক নিজের কল্পনায় সাজানো গল্পগুলোকেও লিখিত রূপ দিতে শুরু করলেন তিনি। পাঠকদের থেকে আশানুরূপ সাড়া পেয়ে লেখালেখির যাত্রা অব্যাহত রাখার ইচ্ছে আরও বৃদ্ধি পায়। ফলসরূপ, রক্তে মিশে যাওয়া লেখালেখিকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে পাঠকদের প্রতি ভালোবাসা থেকে বইয়ের পাতায় প্রকাশ করলেন তাঁর প্রথম বই ‘মায়ামৃগ’