0

কার্টে কোনো বই নেই

product image page image
↑ একটু পড়ে দেখুন
পথের দাবী (হার্ডকভার)
Wishlist

Wishlist

৳২৬০ ৳৩৫০ ২৬% ছাড়!
  • ৭ দিনের রিটার্ন পলিসি
  • ক্যাশ অন ডেলিভারি এভেইলেবল
  • স্টক:২০টি কপি স্টকে আছে
ISBN 9789848795941
পৃষ্ঠা সংখ্যা 304
সংস্করণ 2nd Print, 2022
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা
বিবরণ পথের দাবী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সবচেয়ে বেশি আলােড়ন সৃষ্টিকারী উপন্যাস। এই উপন্যাসটিকে ঘিরে তাঁর লেখকসত্তার এমন একটি বিশেষ পরিচিতি বাংলার সকল স্তরের মানুষের মনে তৈরি হয়েছে যেমনটি আর তার অন্য কোনাে উপন্যাস বা গ্রন্থের মাধ্যমে হয়নি। ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন-শােষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যে চেতনা তিনি উপন্যাসটিতে তুলে ধরেছেন, স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে ব্রিটিশ পরাধীনতা থেকে মুক্ত হবার যে প্রাণান্তকর আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন তা জাতির সমাজসচেতন রাজনীতিমনস্ক দেশপ্রেমিক সকল জনগণের আকাঙ্ক্ষাকেই ধারণ করতে সক্ষম হয়েছে। বিশেষভাবে ইউরােপীয় বণিকতান্ত্রিক সাম্রাজ্যবাদের উপনিবেশ বিস্তারের হিংস্র কলাকৌশলের ইতিহাস সমর্থিত যে বৃত্তান্ত তিনি পথের দাবীতে তুলে ধরেছেন বাংলা সাহিত্যের আর কোনাে উপন্যাসেই ঠিক তেমনটি দেখা যায় না। পথের দাবী (১৯২৬) প্রকাশের অনেকদিন পরে সভ্যতার সঙ্কট” (১৯৪১) প্রবন্ধে বিষয়টির রাবীন্দ্রিক ব্যাখ্যা আমাদের নজরে পড়ে। এই দিক থেকেও উপন্যাসটি অনন্য। সব মিলিয়ে পথের দাবী বাংলা সাহিত্যের তাৎপর্যপূর্ণ উপন্যাস এবং বিশ্বসাহিত্য-ঐতিহ্যে গুরুত্বপূর্ণ সংযােজন।
লেখকের নাম শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
পরিচিতি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ – ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮ ; ৩১ ভাদ্র ১২৮৩ - ২ মাঘ ১৩৪৪ বঙ্গাব্দ) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়া এবং বাংলা ভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক।[২][৩] লেখালিখির গুরু মানেন ফরাসি সাহিত্যিক এমিল জোলাকে। তার অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি (১৯১৩), পরিণীতা (১৯১৪), পল্লীসমাজ (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (চারখণ্ডে ১৯১৭-১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), পথের দাবী (১৯২৬), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) ইত্যাদি শরৎচন্দ্র রচিত বিখ্যাত উপন্যাস।[২] বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার জন্য তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত। তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক পান৷[৪] এছাড়াও, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'ডিলিট' উপাধি পান ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে।[৫] শরৎচন্দ্রের অনেকগুলি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে, এবং সেগুলো প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছে।