0

কার্টে কোনো বই নেই

product image page image
↑ একটু পড়ে দেখুন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী (হার্ডকভার)
Wishlist

Wishlist

৳৯৬৬ ৳১৩০০ ২৬% ছাড়!
  • ৭ দিনের রিটার্ন পলিসি
  • ক্যাশ অন ডেলিভারি এভেইলেবল
  • স্টক:৩০টি কপি স্টকে আছে
ISBN 9789840616417
পৃষ্ঠা সংখ্যা 848
সংস্করণ 2022
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা
বিবরণ "মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানি" বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখা" উপমহাদেশের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতা বিরােধী শীর্ষ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের মধ্যে মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর কর্মজীবন দীর্ঘতম : প্রায় ৭৫ বছর। ১৯১৭ থেকে ১৯৭৬-এ মৃত্যু পর্যন্ত প্রায় ৬০ বছর তিনি জাতীয়তাবাদী রাজনীতির মূল স্রোতের সঙ্গে ছিলেন। তবে অন্য জাতীয়তাবাদী নেতাদের সঙ্গে তাঁর পার্থক্য এখানে যে, তিনি অবিচ্ছিন্নভাবে দরিদ্র কৃষক ও গ্রামের খেটে-খাওয়া মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য জমিদার-মহাজন প্রভৃতি শাষকশ্রেণির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। শ্রেণিগত দিক থেকে তিনি ছিলেন গ্রামীণ মধ্যবিত্ত। শৈশবেই বাবা-মা, ভাই-বােনদের হারিয়ে, বিশেষ করে সম্পত্তি বেহাত হয়ে যাওয়ায়, তিনি ছন্নছাড়া অবস্থায় এক অনিশ্চিত জীবনের পথে চলে যান; কিন্তু অল্পদিনের মধ্যেই যৌবনের শুরুতে, তিনি খুঁজে পান পথ : দেশের স্বাধীনতা ও শােষিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির জন্য জীবন উৎসর্গ করবেন এবং আমৃত্যু তিনি তাই করে গেছেন। ঔপনিবেশিক আমলে প্রধান কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন মওলানা ভাসানী। পাকিস্তানের রাজনীতিতে তার সময়ে তিনি ছিলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। যদিও সব সময়ই তিনি ছিলেন ক্ষমতার বাইরে। ১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে - তাঁর মৃত্যুর পূর্বপর্যন্ত দেশের এমন কোনাে রাজনৈতিক আন্দোলন ছিল না যার নেতৃত্ব দেননি মওলানা ভাসানী। উপমহাদেশের এই মহান নেতার বৈচিত্রময় ও ঘটনাবহুল দীর্ঘ জীবনের নানা দিক এখানে উঠে এসেছে। একাগ্রতা, নিষ্ঠা, নিরপেক্ষতায় গবেষণালব্ধ এই গ্রন্থটি ভাসানীর খ্যাতির মতই উজ্জ্বল ও অনন্য। এই অসাধারণ মৌলিক কাজটি রাজনৈতিক জীবনচরিত গ্রন্থ হিসেবে উৎকৃষ্ট উদাহরণ নির্মাণ করেছে।
লেখকের নাম সৈয়দ আবুল মকসুদ
পরিচিতি সৈয়দ আবুল মকসুদ, জন্ম ২৩ অক্টোবর, ১৯৪৬ এবং মারা যান ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ একজন বাংলাদেশী কলামিস্ট, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক এবং লেখক। তিনি তার গবেষণা ও সমালোচনার জন্য স্বীকৃত। এছাড়াও তিনি দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার নিয়মিত অবদানকারী। তাঁর গবেষণা বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বুদ্ধদেব বসু, মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী এবং সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর মতো সাহিত্যিকদের জীবন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।