লেখক | সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভি (রহ.) |
---|---|
বিষয় | ইসলামিক |
প্রকাশক | রাহনুমা প্রকাশনী |
ISBN | 9789849385622 |
---|---|
পৃষ্ঠা সংখ্যা | 64, কভার |
সংস্করণ | 2020 |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
বিবরণ | ইসলামের জন্য পুরুষরা যেভাবে নিজেদের জীবন বাজি রেখেছেন, নারীরাও সেভাবে জীবন বাজি রেখেছেন, পিছিয়ে থাকেননি কোনো ক্ষেত্রেই। রাসূল সা. এর যুগ থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত প্রতিটি যুগেই পুরুষদের পাশাপাশি সমানভাবে নারীদেরও অবদান রয়েছে। ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, প্রতিটি যুগেই ইসলামের জন্য নারীর রক্তই প্রথম প্রবাহিত হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের বিভিন্ন ঐতিহাসিক যুদ্ধে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করেছেন, রেখেছেন অবদান। . এছাড়াও পরিপূর্ণ পর্দা করে জ্ঞানচর্চা, ইবাদত-বন্দেগী, আধ্যাত্মিক চর্চা, ফতোয়া প্রদানসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও তাদের অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে আছে। দুঃখের বিষয় আজকের মেয়েরা এসব ইতিহাস জানেই না। তাদের সোনালি ইতিহাস তারা ভুলে গেছে। এই গ্রন্থে সেইসব মরণজয়ী নারীদের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে, যারা ইসলামের জন্য নিজেদের উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন। পাড়ি দিয়েছেন রক্তনদী। |
লেখকের নাম | সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভি (রহ.) |
---|---|
পরিচিতি | ভারত-উপমহাদেশে সিরাতচর্চা, ইতিহাস ও আরবিভাষার সাহিত্য নিয়ে যারা গবেষণামূলক কাজ করেছেন, কর্মগুণে হয়েছেন বিশ্ববরেণ্য—সাইয়েদ সুলাইমান নদবি রহ. তাদের সবচেয়ে অগ্রসারির। ১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ-ভারতের বিহারের দিসনাতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বিশ্ববিখ্যাত নদওয়াতে পড়াশোনা করে সেখানেই দীর্ঘ দিন আরবিভাষার পাঠদান করেন এই প্রাজ্ঞ প্রতিভাধর; পাশাপাশি ছিলেন আন-নদওয়া আরবি পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক। কর্মজীবনে শিক্ষকতা ও সম্পাদনার পাশাপাশি লিখেছেন অসংখ্য কালজয়ী গ্রন্থ, প্রদান করেছেন পৃথিবীখ্যাত সিরাত-বিষয়ক ভাষণ—খুতুবাতে মাদরাজ নামে যা বিশ্ববিখ্যাত। সিরাতুন নবি (যুগ্ম), সিরাতে আয়েশা, আরদুল কুরআন, খৈয়ামসহ যা-ই তিনি লিখেছেন, সেটিকেই করে তুলেছেন পাঠ-অনিবার্য। এসব আকরগ্রন্থ তাকে এনে দিয়েছে অমরত্বের মর্যাদা। তার লেখা ইতিহাসের পাণ্ডুলিপিগুলো শাস্ত্রীয় সংজ্ঞা পার হয়ে হৃদয়কেও স্পর্শ করে প্রবলভাবে। |