0

কার্টে কোনো বই নেই

product image page image
↑ একটু পড়ে দেখুন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত
Wishlist

Wishlist

৳১৪৪ ৳২০০ ২৮% ছাড়!
  • ৭ দিনের রিটার্ন পলিসি
  • ক্যাশ অন ডেলিভারি এভেইলেবল
  • স্টক:৩০টি কপি স্টকে আছে
ISBN Na/a
পৃষ্ঠা সংখ্যা 150, কভার
সংস্করণ 2020
দেশ বাংলাদেশ
ভাষা বাংলা
বিবরণ আহলে সুন্নাত’ অর্থ সুন্নত-পন্থী। যে পথের দিশা নবীজি (ﷺ) দিয়ে গেছেন, যে পথে সাহাবীগণ চলেছেন, সেই পথের অনুসারীদের ‘আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত’ বলা হয়। কিন্তু মজার বিষয় হলো, এই নামটি এখন সবার একক মালিকানায় পরিণত হয়েছে। প্রত্যেক দল-উপদল নিজেকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। হোক তা হক কিংবা বাতিল-পন্থীদের দল। . এজন্য বর্তমানে যেটা আমাদের সবার জন্য জরুরী, তা হচ্ছে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের প্রকৃত পরিচয় জানা। আমাদের পূর্বসূরিগণ আহলে সুন্নাত বলতে কী বুঝতেন, তা ভাল করে বুঝে নেয়া। তাদের আকীদা, কর্মপন্থা সম্পর্কে গভীর না হলেও মৌলিক স্তরের জ্ঞান রাখা; যাতে এত দল-মতের ভিড়ে সত্যের সন্ধান পাওয়া যায়, সত্যের ওপর অটল এবং অবিচল থাকা যায়। কারণ, দিন শেষে নবীজির শিক্ষা, সাহাবী এবং পরবর্তী দুই প্রজন্মের আলিমদের আদর্শের ওপর যারা থাকবে, তারাই নাজাত পাবে। নবীজি বিদায় হজের দিন এই কথাই বলে গেছেন। . বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এই ক্ষেত্রে অনবদ্য একটি গ্রন্থ। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের পরিচয়, নির্ভেজাল আকীদার মৌলিক বিষয়াদি, প্রচলিত কুফরের ওপর চমৎকার আলোচনা করা হয়েছে এতে। সংক্ষেপে যারা ইসলামের মৌলিক আকীদা শিখতে চান বা শেখাতে চান, তাদের জন্য এটি অবশ্যপাঠ্য। এছাড়া দাওয়াতি কাজের ক্ষেত্রেও অসাধারণ একটি উপকরণ হিসেবে কাজ করবে বইটি।
লেখকের নাম সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভি (রহ.)
পরিচিতি ভারত-উপমহাদেশে সিরাতচর্চা, ইতিহাস ও আরবিভাষার সাহিত্য নিয়ে যারা গবেষণামূলক কাজ করেছেন, কর্মগুণে হয়েছেন বিশ্ববরেণ্য—সাইয়েদ সুলাইমান নদবি রহ. তাদের সবচেয়ে অগ্রসারির। ১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ-ভারতের বিহারের দিসনাতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বিশ্ববিখ্যাত নদওয়াতে পড়াশোনা করে সেখানেই দীর্ঘ দিন আরবিভাষার পাঠদান করেন এই প্রাজ্ঞ প্রতিভাধর; পাশাপাশি ছিলেন আন-নদওয়া আরবি পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক। কর্মজীবনে শিক্ষকতা ও সম্পাদনার পাশাপাশি লিখেছেন অসংখ্য কালজয়ী গ্রন্থ, প্রদান করেছেন পৃথিবীখ্যাত সিরাত-বিষয়ক ভাষণ—খুতুবাতে মাদরাজ নামে যা বিশ্ববিখ্যাত। সিরাতুন নবি (যুগ্ম), সিরাতে আয়েশা, আরদুল কুরআন, খৈয়ামসহ যা-ই তিনি লিখেছেন, সেটিকেই করে তুলেছেন পাঠ-অনিবার্য। এসব আকরগ্রন্থ তাকে এনে দিয়েছে অমরত্বের মর্যাদা। তার লেখা ইতিহাসের পাণ্ডুলিপিগুলো শাস্ত্রীয় সংজ্ঞা পার হয়ে হৃদয়কেও স্পর্শ করে প্রবলভাবে।